B4 Beginning


Excel Tutorial- Learn Excel in 30 Minutes
কেউ যদি জিজ্ঞেস করে- "এমন একটা সফটওয়ারের নাম বলেন, যেটা দুনিয়ার সব চাকরিতে লাগে"। তাহলে আমার উত্তর হবে- মাইক্রোসফট এক্সেল। ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, সেলস, একাউন্টিং, বিজনেসম্যান, মার্কেটিং, এমনকি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং সহ দুনিয়ার ৯৫% চাকরি এক্সেল ছাড়া অচল। তাই আজকেই এক্সেল খুলে চার্ট বানানো, AutoSum, ডাটা filter, sort, ছোটখাটো ফর্মুলা আর ফাংশন ব্যবহার শিখে ফেলো। আর column বা Row কিভাবে ফ্রিজ করতে হয় সেটা জানলে তুমি চাকরিতে অনেকখানি এগিয়ে যাবে। এই বেসিক জিনিসগুলা না জানলে ৩০মিনিটের এই ভিডিওটা দেখে নাও









টাইপিং স্পিড:

বিশ্বাস করো আর নাই করো- সেকেন্ড ইম্পরট্যান্ট স্কিল হচ্ছে- টাইপিং স্পিড। শুধু ব্যাংকের চাকরি, প্রোগ্রামিং বা কল সেন্টারের জব না বরং বেশিরভাগ জব, এমনকি প্রেম পীরিতির চ্যাটিং করে ডেইলি চার-পাঁচঘন্টা যায় টাইপিংয়ের পিছনে। সেজন্যই বেঁচে থাকতে হলে টাইপিং স্পিড ৩২ ওয়ার্ড পার মিনিট এর উপরে হতে হবে। তাই একদম টাইপিং সম্পর্কে ধারণা না থাকলে typing.com এ গিয়ে শূন্য থেকে শুরু করো। আর না দেখে টাইপ করার অভ্যাস থাকলে এইখানে গিয়ে typing test প্রাকটিস করো।

ইমেইল:

থার্ড ইম্পরট্যান্ট স্কিল হচ্ছে- ইমেইল। কারণ প্রফেশনাল লেভেলে ৮০% কমিউনিকেশন হয় ইমেইলে। ইফেক্টিভ সাবজেক্ট লাইন, গুরুত্বপূর্ণ কথা ছোট ছোট পয়েন্ট করে দুই থেকে তিন প্যারাগ্রাফের মধ্যে ইংলিশে লিখে ফেলার প্রাকটিস করতে হবে। ইফেক্টিভ ইমেইল টিপস জানতে email writting tips লেখাটা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ো। আর ইমেইলের পাশাপাশি ইংলিশে স্পিকিং-রাইটিং, প্রেজেন্টেশন স্কিল ডেভেলপ করতে পারলে, অফিসে গিয়ে কোনায় লুকিয়ে থাকা লাগবে না।

প্রোগ্রামিং এর বেসিক কনসেপ্ট:

কম্পিউটার, রোবট এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সির যুগে-প্রোগ্রামিং এ দক্ষতা না থাকলেও, প্রোগ্রামিং এর বেসিক কনসেপ্ট, সফটওয়্যার কিভাবে কাজ করে, কিভাবে বানানো হয় সেগুলার উপর হালকা ধারণা থাকতে হবে। নচেৎ জীবনে চৈলতো ন। এমনকি এক্সেলে সিম্পল ফরমুলা বা ফাংশনও যে টুকিটাকি প্রোগ্রামিং সেটা বুঝার জন্য প্রোগ্রামিং এর বেসিক আইডিয়া থাকা দরকার। তাই হুকুশ পাকুশ বা হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং এর ভিডিওগুলো দেখতে পারো

ভলান্টিয়ারিং:

চাকরিতে জয়েন করার আগেই- জব রেসপনসিবিলিটি, ডেডলাইনের প্রেসার, বসের ঝাড়ি, কলিগদের অসহযোগিতা সত্ত্বেও কাজ নামিয়ে নেয়ার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে চাইলে ভার্সিটির কোন ক্লাব বা ভলান্টিয়ারিং অর্গানাইজেশনে সিরিয়াসলি কাজ করো। কমিটির মেম্বার হও। তাহলে একই সাথে কমিউনিকেশন স্কিল, দায়িত্ব নিয়ে সময়মতো কাজ নামানো, টিম-ওয়ার্ক, লিডারশীপ, টাইট ডেডলাইন, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, টাইম ম্যানেজমেন্ট সহ সব স্কিল সুড়সুড় করে তোমার পকেটে জমা হতে থাকবে।
ক্যারিয়ার শুরুর আগে এই পাঁচটা স্কিল ডেভেলপ করে ফেলো। তাহলে দেখবে- অন্যরা যখন চাকরি খুঁজতেছে তুমি তখন প্রমোশনের পায়তারা করতেছো।
Share:

0 comments:

GET LATEST UPDATE by EMAIL

[blogger]