লিভারেজ কি?


লিভারেজ বা মার্জিন লোন হচ্ছে আপনার ক্যাপিটাল এর উপর সর্বোচ্চ কত গুন লোন আপনার ফরেক্স ব্রোকার আপনাকে দিবে।

ধরুন, আপনার ব্যাল্যান্স বা ক্যাপিটাল হচ্ছে ১০০ ডলার । আপনি যদি ১;২০০ লিভারেজ ব্যাবহার করেন, তাহলে আপনি ট্রেড করার সময় আপনার ব্রোকার আপনাকে সর্বোচ্চ্য ২০০ গুন পর্যন্ত লোন দিবে। এখন এইটা আপনার ব্যাপার আপনি কত পরিমান লোন নিবেন। সুতরাং, ১০ ডলার দিয়ে ১০x২০০=২০০০ ডলার ট্রেড করতে পারবেন।

ভালোই তো .... যদি ২০০ গুন পর্যন্ত লোন পাই, তাহলে নিবো না কেন? স্টক মার্কেটে তো ১:২ লোনই দিতে চায় না। 

ধরুন, আপনি ১০ ডলার ডিপোজিট করলেন, ঠিক করলেন লিভারেজ ব্যাবহার করবেন, ১:১ , মানে কোন লোন নিবেন না। সেক্ষেত্রে, ব্রোকার আপনাকে বড় সাইজের কোন ট্রেড ওপেন করতে দিবে না। ওই ১০ ডলার দিয়ে যতটুকু বড় ট্রেড ওপেন করা যায়, ঠিক ততটুকুই ট্রেড ওপেন করতে দিবে। সেক্ষেত্রে, মার্কেট আপনার অনুকুলে ৫০ পিপস মুভ করলে হয়ত আপনার ১ ডলার লাভ হবে। সাধারনত বিভিন্ন কারেন্সি পেয়ার প্রতিদিন ১০০-৩০০ পিপস মুভ করে।


তো আপনি ভাবলেন, লোন নিবেন ও আরও বড় ট্রেড ওপেন করবেন যাতে লাভ বেশি হয়। আপনাকে যদি কোন ব্রোকার ১:২০০ লিভারেজ অফার করে, তাহলে আপনি ইচ্ছা করলে ১০ ডলার দিয়ে ২০০০ ডলার ট্রেড করতে পারবেন। আর তাই, আগে যা লাভ হতো, এখন তার থেকে ২০০ গুন বেশি লাভ হবে। একইভাবে, আগে যা লস হতো, আপনি যদি ১:২০০ লিভারেজ এর পুরো ব্যাবহার করেন, লসও তার ২০০ গুন বেশি হবে। যদি আগে মার্কেট আপনার অনুকুলে ৫০ পিপস মুভ করলে ১ ডলার লাভ হতো, এখন তাহলে ২০০ ডলার লাভ হবে।


ব্রোকার লোন আপনাকে ঠিকই দিবে। লাভ হলে তো ভালোই, লস এর ক্ষেত্রে আপনার লস যদি কোন সময় আপনার ক্যাপিটাল এর সমান হয়, তাহলে সাথে সাথে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার ট্রেড ক্লোজ হয়ে যাবে। ব্রোকার কোন অবস্থাতেই আপনার যা ক্যাপিটাল আছে, তার থেকে বেশি লসে আপনার ট্রেড চলতে দিবে না। এইটাকে ফরেক্সে মার্জিন কল বলে, বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটে বলে ফোর্সড সেল।


ভাই, এইটা তো ভয়ানক কথা বললেন! বেশি লিভারেজ ব্যাবহার করে ট্রেড ওপেন করতে গিয়ে আমার লস যদি ক্যাপিটাল এর সমান হয়, তাহলে কি ফতুর হয়ে যাব নাকি?


সোজা বাংলা কথায়, হ্যা! সুতরাং, লিভারেজ যাই সেট করুন না কেন, ট্রেড খোলার সময় কখনই ব্যালেন্স এর অনুপাতে বেশি বড় ট্রেড খুলবেন না। কিছু মানুষ বলে যে ফরেক্স নাকি একদিনেই ক্যাপিটাল দুই গুন, তিন গুন করা সম্ভভ। ভাগ্য থাকলে অবশই সম্ভব। কিন্তু এভাবে ঝুকি নিয়ে ট্রেড করলে ধরা একদিন না একদিন খেতেই হবে।



Share:

স্প্রেড, স্টপ লস এবং টেক প্রফিট


স্প্রেডঃ
আপনি একটি ট্রেড ওপেন করলেই দেখবেন ট্রেডটি কিছুটা লসে ওপেন হবে। এটাকেই স্প্রেড বলে। ফরেক্স ব্রোকার একটি ট্রেড ওপেন করার জন্য এই ফি কমিশন বা চার্জ হিসেবে কেটে নেয়।
আপনি ধরুন ১.৭৪৪৫ এ GBPUSD বাই করলেন, কিন্তু তা ১.৭৪৪৯ এ ওপেন হবে অর্থাৎ ৩ পিপস ফি প্রযোজ্য হয়েছে। আপনি যদি $১ পিপস ভ্যালু দিয়ে ট্রেড ওপেন করে থাকেন তবে ট্রেডটি $৩ লসে ওপেন হবে।


বিভিন্ন পেয়ারের স্প্রেড বিভিন্ন হয়। আবার বিভিন্ন ব্রোকার ভেদেও স্প্রেড কম বেশি হতে পারে। যেমন Instaforex এ EURUSD এর স্প্রেড ৩ পিপস। কিন্তু Fxoptimax এ EURUSD এর স্প্রেড ২ পিপস। কিছু কিছু পেয়ার এ স্প্রেড ৩০ পিপস পর্যন্ত বা তার বেশী হতে পারে। তাই অপরিচিত পেয়ার ট্রেড করার আগে স্প্রেড কত তা দেখা নেয়া উচিত।

স্টপ লস এবং টেক প্রফিটঃ
স্টপ লস (stop loss): স্টপ লসের মাধ্যমে আপনি আপনার লসে থাকা ট্রেডটি কোন প্রাইস এ বন্ধ করে দিতে চান তা ঠিক করে দিতে পারবেন।
টেক প্রফিট (take profit): টেক প্রফিটের মাধ্যমে আপনি আপনার লাভে থাকা ট্রেডটি কোন প্রাইসে বন্ধ করে দিতে চান তা ঠিক করে দিতে পারবেন।
ধরুন, আপনি ১.৩৫৪০ তে একটি বাই ট্রেড ওপেন করলেন। আপনি চাচ্ছেন ৫০ পিপস লাভ করবেন এবং ৫০ পিপসের বেশি লস করবেন না। তাহলে আপনি ৫০ পিপস স্টপ লস এবং ৫০ পিপস টেক প্রফিট সেট করে রাখতে পারেন। আপনার কম্পিউটার বন্ধ থাকলে বা কোন স্পাইকের ফলে হঠাৎ প্রাইস বেড়ে বা কমে গেলে, স্টপ লস বা টেক প্রফিটের প্রাইসে অটোমেটিক ভাবে আপনার ট্রেড ক্লোজ হয়ে যাবে।

Share:

টাইমফ্রেম


টাইমফ্রেম:
টাইমফ্রেমের মাধ্যমে আমরা কোন নির্দিষ্ট ৫ মিনিট, ১৫ মিনিট, ১ ঘন্টা, ১ সপ্তাহ বা ১ মাসে প্রাইস সর্বোচ্চ কত বেড়েছিল বা কমেছিল ইত্যাদি আমরা জানতে পারি। যদি আমরা ১টি ৫ মিনিটের ক্যানডেল দেখি, তাহলে তা থেকে আমরা বুঝতে পারবোঃ
  • কোন প্রাইসে ক্যানডেলটি শুরু হয়েছে
  • কোন প্রাইসে ক্যানডেলটি ক্লোজ হয়েছে
  • প্রাইস ঐ ৫ মিনিতে সর্বোচ্চ কত বেড়েছিল
  • প্রাইস ঐ ৫ মিনিতে সর্বনিম্ন কত কমেছিল
সাধারনত নিম্নোক্ত টাইমফ্রেমগুলো বেশী ইউজ হয় কারন এগুলো মেটাট্রেডার ৪ এ দেয়া আছে। কিন্তু মেটাট্রেডার ৫ এ আপনি আরো কাস্টম টাইমফ্রেম ব্যবহার করতে পারবেন।
  • M1
  • M5
  • M15
  • M30
  • H1
  • H4
  • D1
  • W1
  • MN
আপনি কোন নির্দিষ্ট টাইমফ্রেমের কোন ১টি ক্যানডেল দেখলেই বুঝতে পারবেন ঐ সময়ে প্রাইসের মুভমেন্ট কেমন হয়েছিল।


কোন টাইমফ্রেমে ট্রেড করবো?
এটা নির্ভর করে আপনি কি ধরনের ট্রেড করতে চান। আপনি যদি স্ক্যাল্পিং পছন্দ করেন তবে আপনার উচিত M1, M5 অথবা M15 এ ট্রেড করা। আপনি যদি সাধারন কিংবা একটু লং টার্ম ট্রেড করতে চান, তবে আপনার M30, H1 অথবা H4 এ ট্রেড করা উচিত। সুইং বা পজিশন ট্রেড করতে আগ্রহী হলে আপনার সপ্তাহ অথবা মাসের টাইমফ্রেমগুলোকে অ্যানালাইসিস করা উচিত।



Share:

লট/ভলিউম


লট/ভলিউমঃ
লট ব্যাপারটি অনেক সহজ। কিন্তু আপনি যখন ইউনিটের হিসাবে যাবেন, তখন তা আপনার কাছে জটিল মনে হবে। তাই আমরা এখানে ইউনিটের হিসাবে যাব না বরং সহজ ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করবো। ইউনিটের ক্যালকুলেশন জানতে বেবীপিপসে দেখুন।
ফরেক্স মার্কেটে আমরা প্রতি পিপস মুভমেন্টে লাভ করতে পারি। অর্থাৎ প্রাইস ১.১৭১০ থেকে ১.১৭২০ এ গেলে আমাদের ১০ পিপস লাভ বা লস হবে। লট/ভলিউমের মাধ্যমে আমরা নির্ধারণ করে দিবো যে প্রতি পিপস আমাদের অনুকূলে বা প্রতিকূলে গেলে আমাদের কি পরিমান লাভ বা লস হবে।
ফরেক্স ব্রোকারদের আমরা সুবিধার জন্য ৩ ভাগে ভাগ করছি।

  • স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকার
  • মিনি লট ব্রোকার
  • মাইক্রো লট ব্রোকার

স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকারে ১ লট = $১০/পিপস। কিন্তু মিনি লট ব্রোকারে ১ লট = $১/পিপস। আর মাইক্রো লট ব্রোকারে ১০ লট = $১/পিপস।
তারমানে, আপনি স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকারে যদি ১ লট দিয়ে একটি ট্রেড ওপেন করেন এবং ১০ পিপস আপনার অনুকুলে যায় তবে আপনার লাভ হচ্ছে $১০x১০=$১০০. অনুরুপ লস হলেও $১০০ হবে।
কিন্তু, আপনি মিনি লট ব্রোকারে যদি ১ লট দিয়ে একটি ট্রেড ওপেন করেন এবং ১০ পিপস আপনার অনুকুলে যায় তবে আপনার লাভ হচ্ছে $১x১০=$১০. অনুরুপ লস হলেও $১০ হবে।
আর, আপনি মাইক্রো লট ব্রোকারে যদি ১ লট দিয়ে একটি ট্রেড ওপেন করেন এবং ১০ পিপস আপনার অনুকুলে যায় তবে আপনার লাভ হচ্ছে $০.১x১০=$১. অনুরুপ লস হলেও $১ হবে।

স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকারেঃ
  • ১ স্ট্যান্ডার্ড লট = $১০/পিপস
  • ০.১ স্ট্যান্ডার্ড লট = $১/পিপস
  • ০.০১ স্ট্যান্ডার্ড লট = $০.১০/পিপস
  • ১০ স্ট্যান্ডার্ড লট = $১০০/পিপস
মিনি লট ব্রোকারেঃ
  • ১ মিনি লট = $১/পিপস
  • ০.১ মিনি লট = $০.১০/পিপস
  • ০.০১ মিনি লট = $০.০১/পিপস
  • ১০ মিনি লট = $১০/পিপস
মাইক্রো লট ব্রোকারেঃ
  • ১ মাইক্রো লট = $০.১০/পিপস
  • ০.১ মাইক্রো লট = $০.০১/পিপস
  • ০.০১ মাইক্রো লট = $০.০০১/পিপস
  • ১০ মাইক্রো লট = $১/পিপস
নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন স্ট্যান্ডার্ড লট, মিনি লট এবং মাইক্রো লটের পার্থক্য। ব্রোকাররা তাদের সুবিধা মত লট সাইজ ঠিক করে।
অধিকাংশ ব্রোকার আপনাকে সর্বনিম্ন ০.০১ লটে ট্রেড করতে দিবে। অর্থাৎ, স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকারে আপনি সর্বনিম্ন পিপ ভ্যালু নিতে পারবেন ১০ সেন্ট। কিন্তু মিনি লট ব্রোকারে আপনি সর্বনিম্ন পিপ ভ্যালু নিতে পারবেন ১ সেন্ট। আর মাইক্রো লট ব্রোকারে আপনি সর্বনিম্ন পিপ ভ্যালু নিতে পারবেন ০.১ সেন্ট। সুতরাং আপনার ক্যাপিটাল যদি কম হয়ে থাকে, তাহলে আপনি মিনি লট বা মাইক্রো লট ব্রোকারে কম রিস্ক নিয়ে ট্রেড করতে পারবেন।
শুধু যে আপনি ১ লট, ০.১ লট অথবা ০.০১ লটে ট্রেড করতে পারবেন তাই নয়, আপনি চাইলে ২.৫ লট, ১.৩ লট এরকম কাস্টম লটেও ট্রেড করতে পারেন।
কিভাবে বুঝবো আমার ব্রোকারটি মাইক্রো লট, মিনি লট না স্ট্যান্ডার্ড লট?
ট্রেডিং পয়েন্টের মাইক্রো অ্যাকাউন্টে আপনি মাইক্রো লটে ট্রেড করতে পারবেন। ইন্সটাফরেক্স, হটফরেক্স, লাইটফরেক্স ইত্যাদি ব্রোকারগুলো মিনি লট ব্রোকার। এফ.বি.এস, এফ. এক্স. অপ্টিমাক্স ইত্যাদি ব্রোকারগুলো স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকার। আপনি যদি না জানেন আপনার ব্রোকারটি মাইক্রো লট, মিনি লট না ষ্ট্যাণ্ডার্ড লট, তাহলে ব্রোকারের লাইভ সাপোর্টে প্রশ্ন করুন। অনেক সময় তাদের ওয়েবসাইটেও দেয়া থাকে। অথবা তাদের সাথে একটি ডেমো অ্যাকাউন্ট খুলে ১ লট দিয়ে একটি ট্রেড ওপেন করুন। যদি দেখেন যে প্রতি পিপস পরিবর্তনে $১০ ডলার করে লাভ বা লস হচ্ছে তবে বুঝবেন এটা স্ট্যান্ডার্ড লট ব্রোকার। আর যদি দেখেন যে $১ ডলার করে পরিবর্তন হচ্ছে, তাহলে বুঝবেন এটা মিনি লট ব্রোকার। ১০ সেন্ট করে পরিবর্তন হলে বুঝবেন তা মাইক্রো লট ব্রোকার। কিন্তু কিছু কিছু ব্রোকারের একেক অ্যাকাউন্ট টাইপে একেক রকম লট সাইজ থাকে।


Share:

পিপস এবং পিপেটিস


PIPS (পিপস):

ফরেক্স মার্কেটে কোন কারেন্সি পেয়ারের দশমিকের পরে ৪থ সংখ্যার প্রতি এক একক পরিবর্তন বা মুভমেন্টকে PIP বা পিপ বলে। PIPS অথবা পিপস হচ্ছে PIP এর বহুবচন, যেমনঃ Market has changed 120 pips today. অর্থাৎ, মার্কেট আজকে ১২০ পিপস পরিবর্তিত হয়েছে। অনেকে পিপস কে পয়েন্ট ও বলে। তবে আন্তর্জাতিকভাবে pips ই বহুল প্রচলিত।

পিপস কি , তা বুঝতেই অধিকাংশ মানুষ প্রচুর সময় ব্যয় করে ফেলে। দেখা যাক, আমরা কিছু উদহারনের সাহায্যে সহজ করে শিখতে পারি কিনা।

উদহারন ১:

আপনি আপনার টার্মিনাল (আপনার ব্রোকার প্রদত্ত ট্রেড করার সফটওয়ার) টি ওপেন করলেন। দেখলেন, EUR/USD ছিল ১.৪৩৪০ এবং বর্তমানে তা ১.৪৩৪৫ । 

কয় পিপস পরিবর্তন হল?

বের করার নিয়মঃ বেশি-কম = ১.৪৩৪৫ - ১.৪৩৪০ = ০.০০০৫

আমি আগেই বলেছি পিপস গণনা শুরু হয়, দশমিকের পর চার নাম্বার সংখ্যা থেকে। ভুলে যান দশমিক, আসুন সহজ করে হিসাব করিঃ

৪৩৪৫-৪৩৮০ = ৫

অর্থাৎ, মার্কেট ৫ পিপস পরিবর্তিত হয়েছে।

তাহলে এবার বলুন,

উদহারন ২:

GBB/USD ১.৫৬৩০ থেকে ১.৫৬৩৯ তে গেল। মার্কেট কত পিপস মুভ করল?

৫৬৩৯-৫৬৩০ = ৯ পিপস।

আরও কিছুঃ

মার্কেট মুভমেন্ট (EUR/USD)

আগে ছিল ১.৩৪৫০ , বর্তমানে ১.৩৪৩২ = ৩৪৫০ - ৩৪৩২ = ১৮ পিপস মার্কেট মুভমেন্ট

আগে ছিল ১.৩৪৫০ , বর্তমানে ১.৩৫৫০ = ৩৫৫০ - ৩৪৫০ = ১০০ পিপস মার্কেট মুভমেন্ট

আগে ছিল ১.৩৭৫০ , বর্তমানে ১.৩৪৩২ = ৩৭৫০ - ৩৪৩২ = ৩১৮ পিপস মার্কেট মুভমেন্ট

আগে ছিল ১.৪৪৫০ , বর্তমানে ১.৩৪৫০ = ৪৪৫০ - ৩৪৫০ = ১০০০ পিপস মার্কেট মুভমেন্ট


আশা করি বুঝতে পেরেছেন। নিজেকে টেস্ট করে নিনঃ

ধাঁধা ২:

EUR/USD আগে ছিল ১.৩৫৭০ , বর্তমানে ১.৩৫৫০। 

মার্কেট কত পিপস মুভ করল?

যদি পারেন তাহলে বুঝবেন আপনি ঠিক পথেই এগোচ্ছেন।

পিপস সম্পর্কে স্বছ ধারণা থাকা প্রয়োজন, কেননা -

ফরেক্স মার্কেটের মুভমেন্ট পিপস এর সাহায্যে গণনা করা হয়। প্রায়শই শুনবেন ইউরো/উ.এস.ডি আজকে ২০০ পিপস বেড়েছে। মার্কেট খুব মুভ করছে, ৫ মিনিটেই ১০০ পিপস বেড়েছে ইত্যাদি।

Pipettes (পিপেটিস):
কিছু কিছু ব্রোকারে প্রাইস দশমিকের পরে ৫ ডিজিট থাকে। যেমনঃ ১.৪২৫৬১. এই পঞ্চম ডিজিট তাই হল পিপেটি। সুতরাং প্রাইস যদি ১.৪২৫৬১ থেকে ১.৪২৬৬৭ এ যায়, তবে বুঝতে হবে ১০ পিপস ৬ পিপেটিস বেড়েছে অথবা ১০৬ পিপেটিস পরিবর্তন হয়েছে।

Share:

ফরেক্স মার্কেট বেসিক

Currency Pair (কারেন্সি পেয়ার):

শেয়ার মার্কেটের নিয়ম হচ্ছে যেকোনো শেয়ারের মূল্য সে দেশের মুদ্রার বিপরীতে নির্ধারিত হবে। যেমন, আমাদের দেশের শেয়ার মার্কেটে কোনো শেয়ারের মূল্য টাকায় নির্ধারিত হয়।

কিন্তু ফরেক্স মার্কেটে এভাবে কোন দেশের মূদ্রা বা কারেন্সির মান নির্ধারণ অসম্ভব। শুধু ইউরো বা ডলারের কোন মূল্য থাকতে পারে না। যেমনঃ ১ ডলার দিয়ে ৭৩ বাংলাদেশী টাকা পাওয়া যায়। এবার ১ ডলার দিয়ে মাত্র ০.৭০ ইউরো অথবা ০.৯৩ অস্ট্রেলিয়ান ডলার পাওয়া সম্ভব। আবার যদি জাপানিজ ইয়েনের কথা ধরি, তাহলে ১ ডলার দিয়ে আপনি ৮০ ইয়েন পাবেন। তাহলে, ডলারর মূল্য আসলে কোনটি? বিভিন্ন দেশের মানুষই তো ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করে, কোন দামে তারা ডলার কিনবে?

এই জন্যই ফরেক্স মার্কেটে সবকিছু কারেন্সি পেয়ারের মাধ্যমে ট্রেড হয়। 

যেমন ধরুন, EUR/USD (ইউরো/উএসডি), একটি কারেন্সি পেয়ার। বর্তমানে 1 EUR/USD = 1.4434 . এর মানে হচ্ছে ১ ইউরো দিয়ে আপনি ১.৪৪৩৪ ডলার পাবেন। ওহ, বলতে ভুলে গেছি, USD = United States Dollar বা আমেরিকান ডলার। সহজ করে বললে, যেটাকে আমরা ডলার বলে চিনি।

চলুন দেখে নেই আরও কিছু কারেন্সি পেয়ারঃ

1 AUD/USD = 1.0543 , এর মানে হচ্ছে ১ অস্ট্রেলিয়ান ডলার দিয়ে আপনি ১.০৫৪৩ আমেরিকান ডলার পাবেন।
1 GBP/USD = 1.6422 , এর মানে হচ্ছে ১ পাউন্ড দিয়ে আপনি ১.৬৪২২ আমেরিকান ডলার পাবেন।
1 NZD/USD = 0.8177 , এর মানে হচ্ছে ১ নিউজিল্যান্ড ডলার দিয়ে আপনি ০.৮১৭৭ আমেরিকান ডলার পাবেনচা
1 USD/JPY = 80.29 , এর মানে হচ্ছে ১ ডলার দিয়ে আপনি ৮০.২৯ জাপানিজ ইয়েন পাবেন।
1 EUR/JPY = 115.91 , এর মানে হচ্ছে ১ ইউরো দিয়ে আপনি ১১৫.৯১ জাপানিজ ইয়েন পাবেন।

এখন বুঝলেন কারেন্সি পেয়ারের ব্যাপারটা?

ভাই, আমি যদি একটু ঘুরায় লিখি? মানে আপনি তো লিখলেন যে, 1 EUR/USD = 1.4434 আমি যদি এভাবে EUR/USD না লিখে USD/EUR লিখি, তাহলে কোনো সমস্যা আছে?

অবশ্যই নেই। তবে মনে রাখবেন, কারেন্সি পেয়ারের প্রথম কারেন্সি নির্দেশ করে তা দিয়ে আপনি কত পরের কারেন্সিটা পাবেন। 

1 EUR/USD = 1.4434 . এর মানে হচ্ছে ১ ইউরো দিয়ে আপনি ১.৪৪৩৪ ডলার পাবেন।

তাহলে, 1 USD/EUR নির্দেশ করবে ১ ডলার দিয়ে আপনি কত ইউরো পাবেন। উত্তর হবে, ঠিক উল্টো, 1/1.4434 বা ০.6928

একটা ছোট্ট পরীক্ষা নেই আপনার, দেখি আপনি কিছু শিখতে পারলেন না। উত্তর মিলিয়ে নিতে পারবেন, এই পোষ্টের নিচে দেওয়া আছে। সাবধান, উত্তর কিন্তু চুরি করবেন না! 
ধাঁধা ১:
1 EUR/GPB = 0.8708 , এর অর্থ কি? চাইলে উপর থেকে সাহায্য নিতে পারবেন, আর নিচ থেকে উত্তর মিলিয়ে নিতে পারবেন।

একটা প্রশ্ন এখনও রয়েই গেল, আপনি প্রতিবার দশমিকের পরে এতগুলো সংখ্যা নিচ্ছেন কেন? যেমন, 1 EUR/USD = 1.4434 লিখেন কেন? 1.44 লিখলেই তো হয়। শেয়ার মার্কেটে তো এই দশমিকের ভেজাল নাই, সব শেয়ারের মূল্য হয় ২০ টাকা, নয় ৬০ টাকা নতুবা হয়ত ১২০০ টাকা। কোনদিন তো শেয়ারের দাম ২০.২৫৪৩ তা শুনি নাই। এত ভেজাল কেন?

প্রথমত ফরেক্স মার্কেটে কোন কারেন্সি পেয়ার হচ্ছে দুইটা কারেন্সির অনুপাত। যেমন, EUR/USD এর মানে হচ্ছে ১ ইউরো দিয়ে কত ডলার পাব। শেয়ার মার্কেটে তো আর আমরা ১ টা জনতা ব্যাঙ্কের শেয়ার দিয়ে মেঘনা সিমেন্টের কয়টা শেয়ার পাবো তা এর হিসাব করি না। আর তাই, আমাদের দেশের শেয়ার মার্কেটে অধিকাংশ শেয়ারের দাম পুরন সংখ্যায়, তবে কিছু শেয়ারের দাম দশমিকে।

এর ফরেক্স মার্কেটে দশমিকের পর ৪ তা ঘর পর্যন্ত নেয়া হয়েছে কারন ফরেক্স মার্কেটে সাধারনত মুভমেন্ট দশমিকের পরে ৩ আর ৪ নাম্বার ঘরেই বেশি হয়। তাই এটাকে স্ট্যান্ডার্ড ধরা হয়েছেঃ

চলুন দেখে নেই এক নজরে ৬ জুন থেকে ১০ জুন, ২০১১ , এই ৫ দিন এ EUR/USD এর মূল্য:

EUR/USD

তারিখ - দিনের সর্বোচ্চ - দিনের সর্বনিম্ন

৬ জুন, ২০১১ - ১.৪৫৫৮ - ১.৪৬৫৮
৭ জুন, ২০১১ - ১.৪৫৬৪ - ১.৪৬৯৬
৮ জুন, ২০১১ - ১.৪৫৬৫ - ১.৪৬৯৫
৯ জুন, ২০১১ - ১.৪৪৭৮ - ১.৪৬৫৩
১০জুন, ২০১১ - ১.৪৩২৩ - ১.৪৫৫১

দেখতেই পাচ্ছেন যে মার্কেট যা মুভ করছে তা মূলত দশমিকের পরে ২য়, ৩য় ও ৪র্থ ঘরে হচ্ছে। 

[
ধাঁধা ১ উত্তর: 1 EUR/GPB = 0.8708 . এর মানে হচ্ছে ১ ইউরো দিয়ে আপনি ­ 0.8708 পাউন্ড পাবেন]

Share:

কি ট্রেড করা হয়?


সহজ উত্তর কারেন্সি। কারণ আমরা বাস্তবে কিছু কিনছি না। তাই এই ধরনের ট্রেডিং কিছুটা বিভ্রান্তিকর মনে হতে পারে।
আমরা যখন একটি কারেন্সি কিনি তখন আমরা একটি দেশের কিছু শেয়ার কিনছি , একটি প্রতিস্থানের শেয়ার কেনার মত। কারেন্সির দাম হল ওই দেশের বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ অর্থনৈতিক অবস্থার প্রতিচ্ছবি।
যখন আমরা জাপানিজ ইয়েন কিনি (buy), আমরা মুলত জাপানি অর্থনীতিতে একটি শেয়ার কিনি। আমরা মনে করি জাপানি অর্থনীতির উন্নতি হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও আরও উন্নতি হবে। যখন আমরা ওই শেয়ারগুলো বিক্রি (sell) করে দেব, আশা করি আমরা লাভ করব।
সাধারণে, একটি কারেন্সির সাথে অন্য কারেন্সির আদান প্রদান হার সেই দেশটির অর্থব্যবস্থার তুলনায় অন্য দেশের অর্থব্যবস্থার প্রতিফলন।

Major Currencies



কারেন্সি চিহ্নের তিনটি অক্ষর থাকে, যেখানে প্রথম দুইটি দেশের নাম নির্দেশ করে এবং তৃতীয়টি সেই দেশটির কারেন্সির নাম নির্দেশ করে।
যেমন NZD এর ক্ষেত্রে, NZ দিয়ে New Zealand বোঝানো হয়েছে, এবং D দিয়ে Dollar বোঝানো হয়েছে। সহজ, তাইনা?
উপরের কারেন্সিগুলো প্রধান কারন সেগুলোই সবচেয়ে বেশি ট্রেড করা হয়।
Buck হল USD'র ডাক নাম।
USD-কে greenbacks, bones, benjis, benjamins, cheddar, paper, loot, scrilla, cheese, bread, moolah, dead presidents, coco and cash money নামেও ডাকা হয়।

Share:

ফরেক্স কি?


ফরেক্স অথবা স্পট ফরেক্স হচ্ছে বৈদেশিক মুদ্রার ক্রয়-বিক্রয়। ফরেক্স মার্কেট এ আপনি একটি দেশের কারেন্সি বিক্রয় করে আর একটি দেশের কারেন্সি ক্রয় করতে পারবেন।
উদহারণসরুপ, আমেরিকা বা USA এর কারেন্সি হছে ডলার, ব্রিটেন বা UK এর কারেন্সি হচ্ছে পাউন্ড। ফরেক্স মার্কেট এ আপনি ডলার বিক্রয় করে পাউন্ড অথবা পাউন্ড বিক্রয় করে ডলার কিনতে পারেন। ডলার অথবা পাউন্ড ব্যাতিতও আর বিভিন্ন দেশের কারেন্সি আছে যা ফরেক্স মার্কেট এ আপনি ক্রয়-বিক্রয় করতে পারেন।
কিভাবে ফরেক্স মার্কেট থেকে আয় করা সম্ভব?
বিভিন্ন দেশের মুদ্রা সর্বদায় পরিবরতনশিল। আপনি পত্রিকায় দেখে থাকবেন যে কখনও কখনও ডলার টাকার বিপরীতে শক্তিশালী হচ্ছে, আবার কখনও টাকা ডলার এর বিপরীতে শক্তিশালী হচ্চে। এরকম পৃথিবীর অধিকাংশ মুদ্রার বিপরিতেই হয়। সুতরাং, আপনার যদি ডলার কেনা থাকে, ডলারের বিপরীতে ইউরো এর দাম পরে গেলে আপনি ডলার বিক্রয় করে ইউরো কিনে রাখতে পারেন। আবার, ইউরো ডলার এর বিপরীতে শক্তিশালী হলে, ইউরো বিক্রয় করে অধিক ডলার পেতে পারেন।
হয়ত আপনার কাছে ১০০ ডলার ছিলো যা বিক্রয় করে আপনি ৮০ ইউরো ক্রয় করেছিলেন। পরবর্তীতে ইউরোর দাম বাড়ার পর তা বিক্রয় করে ১২০ ডলার পেলেন। এভাবে আপনি আয় করতে পারেন। শেয়ার মার্কেট এ শুধু শেয়ার এর দাম বাড়লেই (buy) আমরা প্রফিট করতে পারি। কিন্তু ফরেক্স মার্কেট এ, কোন কারেন্সি শক্তিশালী অথবা দুর্বল হক, দুই ক্ষেত্রেই আমাদের প্রফিট করার সুযোগ আছে যেটা ফরেক্স মার্কেটের সবচেয়ে বড় সুবিধা।
ফরেক্স ট্রেড করার সুবিধাঃ
- আগের দিনে শুধুমাত্র বিশাল ধনী অথবা ব্যাংকগুলো ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার সুযোগ পেত। কিন্তু বর্তমানে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে বিভিন্ন ফরেক্স ব্রোকারের আবির্ভাব ও প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির কারনে যে কেউই পৃথিবীর যে কোনো দেশ থেকে ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করতে পারে।
- মাত্র ১ ডলার দিয়ে ফরেক্স ট্রেড শুরু করা সম্ভভ। তাছারা প্রায় সব ব্রোকারই আপনাকে ফ্রী ডেমো ট্রেড করার সুবিধা দেবে, অর্থাৎ ভার্চুয়াল মানি দিয়ে। তাই প্রথমে আপনি নিখরচায় ডেমো ট্রেড করে নিজেকে প্রস্তুত করে নিতে পারেন এবং ডেমো ট্রেড করে সাফল্য ফেলে ডিপোজিট করে রিয়েল ট্রেড শুরু করতে পারেন।
- ফরেক্স মার্কেট পরিধি অনেক বড় এবং এই মার্কেটকে ম্যানিপুলেট করা সম্ভভ না। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় স্টক মার্কেট হচ্ছে নিউইয়র্ক স্টক মার্কেট এবং ফরেক্স মার্কেটের আকার তার থেকেও ২৫ গুন বেশি। মনে রাখবেন,ডলার বা ইউরো এর মূল্য কোন দেশের মূল্য কোনো দেশের সরকার নির্ধারণ করে দেয় না। বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ও আর্থিক ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে বিভিন্ন দেশের মুদ্রার মূল্য নিজে নিজেই পরিবর্তিত হয়। আপনি যে দামে ডলার বা ইউরো কিনবেন, সেই একই দামে পৃথিবীর সব দেশে ডলার বা ইউরো ক্রয়-বিক্রয় হবে।
- ফরেক্স মার্কেট এ ট্রেড করার ক্ষেত্রে বড় ধরনের লিভারেজ বা লোন সুবিধা পাওয়া যায়, আর তাই খুব অল্প মার্কেট মুভমেন্ট থেকেই আপনি ভাল প্রফিট করতে পারবেন।
- স্ক্যালপিং ফরেক্স এ খুব জনপ্রিয় একটি শব্দ। এর মানে হচ্ছে খুব অল্প সময়ের জন্য খোলা ট্রেড। ফরেক্স মার্কেটের খুব অল্প পরিবর্তনেও ভাল লাভ করা সম্ভভ। অনেকেই ১০ বা ১৫ সেকেন্ডের জন্য একটি ট্রেড ওপেন করে এবং প্রফিট পেলে তা নিয়ে ট্রেড থেকে বের হয়ে যায়।
- ফরেক্স মার্কেট সোম থেকে শুক্র, সপ্তাহের ৫ দিনই দিবা-রাত্রি ২৪ ঘণ্টার জন্য খোলা থাকে। আর তাই, আপনি ব্যাবসায়ি হোন বা চাকুরিজীবী, ফরেক্স মার্কেটে আপনি আপনার সুবিধামত ট্রেড করতে পারবেন।
- ফরেক্স ট্রেডিং আপনি বাসায় বসেই করতে পারবেন, বাইরে যাওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই। আর তাই পরিবারকে প্রচুর পরিমানে সময় দিতে পারবেন।
- ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার জন্য আপনাকে সব কিছু অনলাইনে করতে হবে আর অ্যাকাউন্ট ওপেনিং থেকে শুরু করে অ্যাকাউন্টে ডিপোজিট বা উইথড্র করাও অনেক সহজ।
- আপনি যদি ভাল ট্রেড করতে পারেন, তাহলে অনেকেই আপনার সাথে ডিপোজিট করতে উৎসাহিত হবে এবং সেক্ষেত্রে আপনি তাদের ট্রেড পরিচালনা করতে পারেন এবং তাদের লাভের একটি অংশ আপনি পাবেন।
- সর্বোপরি একজন সফল ও দক্ষ ফরেক্স ট্রেডার এই মার্কেট থেকে প্রচুর পরিমানে আয় করতে পারবেন।
উল্লেখ করা বাঞ্ছনীয়, একজন দক্ষ ও সফল ট্রেডার হতে হলে আপনাকে ফরেক্স মার্কেট সম্পর্কে প্রচুর পড়াশোনা করতে হবে, নিজেকে এই মার্কেটের যোগ্য করে তুলতে হবে। ফরেক্স মার্কেট থেকে যে কেউই কোন কিছু না জেনেও হয়ত প্রথম দিকে অনেক আয় করতে পারেন। মনে রাখবেন, ফরেক্স মার্কেট স্টক মার্কেটের মতই চ্যালেঞ্জিং। না জেনে হয়ত প্রাথমিকভাবে সফল হওয়া যাবে যেটা স্টক মার্কেটও অনেকেও অনেকে হয়। তবে দীর্ঘসময়ের জন্য টিকে থাকতে হলে, এক্সপার্ট হওয়া ছাড়া কোন বিকল্প নেই।
আর একটি কথা, ফরেক্স মার্কেটে মন্দা বলে কিছু নেই। কারন স্টক মার্কেটে আপনি শুধু buy করতে পারেন, ফরেক্স মার্কেটে buy বা sell উভয়ই করতে পারবেন।
মনে রাখবেন,
When stock market is going down and down, in forex, one currency is always up!
ফরেক্স ট্রেডিং করার জন্য কি কি দরকার?
আপনার ইন্টারনেট কানেকশনসহ একটি পিসি অথবা উইন্ডোজ মোবাইল আছে? তাই যথেষ্ট।
আমি কিভাবে ডলার অথবা অন্যান্য মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয় করব?
ফরেক্স ট্রেড করতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে কোনো একটি ফরেক্স ব্রোকারের সাথে অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে হবে ও তাতে ডিপোজিট করতে হবে। অ্যাকাউন্ট খুব সহজেই ২ মিনিটে অনলাইনে ওপেন করা যায়। আপনি বিভিন্ন অনলাইন মুদ্রা যেমন পেপাল, অ্যালার্ট পে, লিবার্টি রিজার্ভ ইত্যাদি দিয়ে তাৎক্ষণিক আপনার আকাউন্টে ডিপোজিট করতে পারেন ও ফরেক্স ট্রেড করা শুরু করতে পারেন।
তবে সাধারনত অধিকাংশ মানুষই ব্যাংক এর মাধ্যমে ফরেক্স ব্রোকারদের সাথে ডিপোজিট করে। সেক্ষেত্রে, অ্যাকাউন্ট ওপেনিং এর পরে, আপনি আপনার ব্রোকারের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার এবং ব্যাংক ডিপোজিটের বিস্তারিত তথ্য পাবেন।
আপনার অ্যাকাউন্টে ডিপোজিট সম্পন্ন হলে আপনি ট্রেড করা শুরু করতে পারবেন। ফরেক্স ট্রেডিং অনলাইনে সফটওয়ারের মাধ্যমে করতে হয়। এই সফটওয়ার আপনি বিনামূল্যে আপনার ব্রোকারের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়ারটি ইন্সটল করে ব্রোকার প্রদত্ত ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে তাতে সাইন ইন করলেই বিভিন্ন পেয়ারের চার্ট ও মূল্যতালিকা লোড হবে এবং আপনি আপনার ট্রেড ওপেন/ক্লোজ করতে পারবেন।
Share:

Computer Hacking Tricks just for Edu

এই টিউন'স টিতে অস্থির টাইপ কিছু hacking tricks দেখাবো, চলুন শুরু করা যাক। :)   আগেই বলে রাখছি, টেস্ট করার জন্য নিজের PC use করবেন না, শেষে আমায় গালাগাল দিবেন, সেটা হবেনা।



HACKING TRICKS 1

কিভাবে victim এর PC পুরোপুরি নষ্ট করা যায়? প্রথমে notepad open করুন এবং "inverted commar ভেতরের" নিচের কোড টি লিখুন।

 এটা save করুন, cleaner.bat লিখে এখন সাবধান, আপনার বানানো এই ফাইলটায় ভুলেও ক্লিক করবেন না, এটা আপনার victim কে দিন, এতে system 32 পুরোটা অটো ডিলিট হয়ে যাবে :D

 HACKING TRICKS 2
কিভাবে victim এর internet connecting পুরোপুরি বন্ধ করা যায়? notepad এ লিখুন...
(যেভাবে লিখেছি, সেভাবেই লিখবেন, space টা লক্ষ করে)   এটা save করুন superSPEEDnet.bat লিখে, আর victim কে দিন, একটা ক্লিক করলেই victim এর ip বাশ খাবে পুরাপুরি।
 this is very easy to fix... Simply লেখুন IPconfig /renew bat file এ সেভ করে আগের মত। :)

HACKING TRICKS 3

victim কে জ্বালানোর জন্য এমন একটা bat file বানাই চলুন, যেটায় ক্লিকে ক্লিকে হাজার হাজার folder তৈরি হবে। notepad এ লিখুন...
 ব্যাস, save করুন windows10theme.bat লিখে। আর একটু double click করে দেখুন না কি হয় :v  

 

HACKING TRICKS 4

এবার চলুন victim এর c drive এক ক্লিকে খালি করে দেই। :D notepad.... এ লেখুন...
  আর save করুন smoothType.bat   victim কে দেয়ার আগে নিজে বাশ খায়েন না আবার।  

HACKING TRICKS 5

এবার চলুন একটা virus বানাই, যেটা victim এর PC এর nt-virus remove করে দেয়..


Open notepad in your computer and copy the code into notepad
  এটার নাম দিলাম, BanglaVirus.bat যেটাই নাম দিন, .bat টা নামের শেষে লাগিয়ে দিবেন।   এখন এটা pendrive এর সাহায্যে আপনার victim কে পাঠিয়ে দিন, আর অপেক্ষা করুন, কখন তার আঙুল চোষা শুরু করে :D

HACKING TRICKS 6

ভাই লিখতে লিখতে ক্লান্ত হয়া গেছি, পরে সময় পেলে আরো দেয়া যাবে, এখন যেতে যেতে আরেকটা hacking tricks শিখিয়ে দিয়ে যাই, যেটা করলে আপনার victim এর Hard Disks পুরাই জলন্ত খলিল হয়ে যাবে। এটা করতে হলে, আপনাকে C++ programming language লাগবে।   C++ এ নিচের কোড টা লিখুন...
 
এটা compile করে run করতে হবে,

BATCH FILE VERSION:- Below batch file or links contains the code that performs the similar job.
1. Open a notepad.
2. Copy and paste the following code.



   লাস্ট কোড টায় Your system is hacked by Rialms. এই Rialms এর যায়গায় নিজের বা team এর নাম লিখতে পারেন।   3. Save it as “MakeAnewHDD.bat”   4. Double click the batch file পরে আর কি বইসা বইসা কান্দা ছাড়া উপায় নাই :O     বার বার বলেছি, সাবধান, এটা শুধু জানার জন্য, কারোও ক্ষতি করবেন না। :D Run the virus at YOUR OWN RISK. :P            
Share:

What is torrent...(টরেন্ট নিয়ে সব কথা)



আপানরা কি টরেন্ট এর নাম শুনেছেন? জানেন টরেন্ট কি? কি হয় টরেন্ট দিয়ে? যদি আপানার উত্তর হাঁ হয় তা হলে এই টিউন টি আপানার জন্য নয়। আর যদি উত্তর না হয় তা হলে এটি আপানার জন্যই.........।।


টরেন্ট হচ্ছে একটি অনলাইন ফাইল শেয়ারিং প্রযুক্তি। যেটি পিয়ার টু পিয়ার প্রযুক্তি ব্যাবহার করে। এর মাধ্যমে ফাইল শেয়ারকারীগন  একে অপরের ব্রান্ডউইথ শেয়ার করে থাকে। সাধারণ ভাবে আমরা যদি FTP  SERVER ফাইল আপলোড করি পরে সেই ফাইল টি যত বেশি Client ডাউনলোড করবে তত বেশি চাপ Server  এর উপর পরবে আর Server  তত বেশি Slow হয়ে যাবে।



অপর দিকে P2P SERVER এর ক্ষেত্রে কোন আপলোড ফাইল যত বেশি ডাউনলোড হবে তত ভাল পারফরমেন্স পাওয়া যাবে।
প্রশ্ন হচ্ছে এটি কি ভাবে সম্ভব?

P2P এর ক্ষেত্রে  Client  কম্পিউটার গুলি একে অপরের Brand with শেয়ার করে ফলে সিস্টেম Slow এর বদলে ফাস্ট হয়ে যায়।
এখানে বলে রাখা প্রয়োজন যে টরেন্ট হল অনলাইন ফাইল শেয়ারিংএর এক অপ্রতিরোধ্য প্রযুক্তি।

.torrent
টরেন্ট এক্সটেনশন যুক্ত ফাইল হচ্ছে একটি প্রয়োজনীয় তথ্য সমৃদ্ধ ফাইল যেখানে টরেন্টের মাধ্যমে যে ফাইল টি ডাউনলোড করা হবে তার সম্পর্কে কিছু তথ্য পাওয়া যাবে যেখানে ফাইলটির নাম , আকার ইত্যাদি।

PEER & SEED
Peer হচ্ছে আপনি যে কম্পিউটার সাথে যুক্ত হয়ে টরেন্ট Client ব্যাবহার করে টরেন্টের মাধ্যমে ফাইল ডাউনলোড করবেন।
অপর দিকে SEED বা SEEDER হচ্ছে টরেন্ট Client ব্যাবহার করে উক্ত ফাইল এর ডাউনলোড করছেন বা করেছেন। একটি টরেন্ট এর ডাউনলোড স্পিড উক্ত টরেন্ট এর SEEDER এর সংখ্যার উপর নির্ভর করে।

SWARM
টরেন্টএর একটি ফাইল এর জন্য যত SEEDER  বা ডাউনলোড কারী একে অপরের সাথে CONNECTED থাকে তাদের সম্মলিত সংখ্যা  কে SWARM বলে

TRACKER
টরেন্টএর মাধ্যমে যখন ফাইল ডাউনলোড করা হয় তখন PEER ও SEEDER দের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য একটি SERVER থাকে এই SERVER কেই বলা হয় TRACKER

টরেন্ট এর কিছু উপকারিতা আছে আবার অপকারিতা ও আছে। যেমন একদিকে ফাইল শেয়ারিং করা যায় অপর দিকে প্রযুক্তির কল্যাণে পাইরেসী ও করা যায় এখনে কাউকে ধরা সম্ভব নয়। কারন টরেন্ট কোন কোম্পানি নয়  এটি ফাইল শেয়ারিং পদ্ধতি মাত্র

TORRENT FILE
টরেন্ট ফাইল হল একটি প্রয়োজনীয় তথ্য সমৃদ্ধ ফাইল
এটি অনেকটি খাবারের মেনুর মত যার দ্বারা আপানার দরকারি ফাইল গুলি কোথা থেকে ডাউনলোড করতে হবে তার কত সাইজ  এই সব জানাবে। অনেক সময় সাধারণ ফাইল ডাউনলোড করার পর দেখা গেল যে দরকারি ফাইল ছাড়াও তার ছবি বা গান রেখে দিয়েছে ফলে সাধারণ সময়েরও  বেশকিছুক্ষণ বসে থাকতে বাধ্য হয়েছে। টরেন্ট এর ক্ষেত্রে এই অসুবিধা নেই। আপনি টরেন্ট ফাইল টি ডাউনলোড করার পর সেটি টরেন্ট Client দিয়ে ওপেন করলে সেই ফাইল টি তে কি ডাউনলোড করতে যাচ্ছে তার লিস্ট দেখাবে
আপানার যে ফাইল গুলি প্রয়োজন নেই সেগুলি আনচেক করে বাদ দিতে পারবেন। ফলে যাদের লিমিটেড ব্রান্ডউইথ তাদের খুব উপকার হবে।

Share:

B4 Beginning


Excel Tutorial- Learn Excel in 30 Minutes
কেউ যদি জিজ্ঞেস করে- "এমন একটা সফটওয়ারের নাম বলেন, যেটা দুনিয়ার সব চাকরিতে লাগে"। তাহলে আমার উত্তর হবে- মাইক্রোসফট এক্সেল। ইঞ্জিনিয়ার, ডাক্তার, সেলস, একাউন্টিং, বিজনেসম্যান, মার্কেটিং, এমনকি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং সহ দুনিয়ার ৯৫% চাকরি এক্সেল ছাড়া অচল। তাই আজকেই এক্সেল খুলে চার্ট বানানো, AutoSum, ডাটা filter, sort, ছোটখাটো ফর্মুলা আর ফাংশন ব্যবহার শিখে ফেলো। আর column বা Row কিভাবে ফ্রিজ করতে হয় সেটা জানলে তুমি চাকরিতে অনেকখানি এগিয়ে যাবে। এই বেসিক জিনিসগুলা না জানলে ৩০মিনিটের এই ভিডিওটা দেখে নাও









টাইপিং স্পিড:

বিশ্বাস করো আর নাই করো- সেকেন্ড ইম্পরট্যান্ট স্কিল হচ্ছে- টাইপিং স্পিড। শুধু ব্যাংকের চাকরি, প্রোগ্রামিং বা কল সেন্টারের জব না বরং বেশিরভাগ জব, এমনকি প্রেম পীরিতির চ্যাটিং করে ডেইলি চার-পাঁচঘন্টা যায় টাইপিংয়ের পিছনে। সেজন্যই বেঁচে থাকতে হলে টাইপিং স্পিড ৩২ ওয়ার্ড পার মিনিট এর উপরে হতে হবে। তাই একদম টাইপিং সম্পর্কে ধারণা না থাকলে typing.com এ গিয়ে শূন্য থেকে শুরু করো। আর না দেখে টাইপ করার অভ্যাস থাকলে এইখানে গিয়ে typing test প্রাকটিস করো।

ইমেইল:

থার্ড ইম্পরট্যান্ট স্কিল হচ্ছে- ইমেইল। কারণ প্রফেশনাল লেভেলে ৮০% কমিউনিকেশন হয় ইমেইলে। ইফেক্টিভ সাবজেক্ট লাইন, গুরুত্বপূর্ণ কথা ছোট ছোট পয়েন্ট করে দুই থেকে তিন প্যারাগ্রাফের মধ্যে ইংলিশে লিখে ফেলার প্রাকটিস করতে হবে। ইফেক্টিভ ইমেইল টিপস জানতে email writting tips লেখাটা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ো। আর ইমেইলের পাশাপাশি ইংলিশে স্পিকিং-রাইটিং, প্রেজেন্টেশন স্কিল ডেভেলপ করতে পারলে, অফিসে গিয়ে কোনায় লুকিয়ে থাকা লাগবে না।

প্রোগ্রামিং এর বেসিক কনসেপ্ট:

কম্পিউটার, রোবট এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সির যুগে-প্রোগ্রামিং এ দক্ষতা না থাকলেও, প্রোগ্রামিং এর বেসিক কনসেপ্ট, সফটওয়্যার কিভাবে কাজ করে, কিভাবে বানানো হয় সেগুলার উপর হালকা ধারণা থাকতে হবে। নচেৎ জীবনে চৈলতো ন। এমনকি এক্সেলে সিম্পল ফরমুলা বা ফাংশনও যে টুকিটাকি প্রোগ্রামিং সেটা বুঝার জন্য প্রোগ্রামিং এর বেসিক আইডিয়া থাকা দরকার। তাই হুকুশ পাকুশ বা হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং এর ভিডিওগুলো দেখতে পারো

ভলান্টিয়ারিং:

চাকরিতে জয়েন করার আগেই- জব রেসপনসিবিলিটি, ডেডলাইনের প্রেসার, বসের ঝাড়ি, কলিগদের অসহযোগিতা সত্ত্বেও কাজ নামিয়ে নেয়ার অভিজ্ঞতা অর্জন করতে চাইলে ভার্সিটির কোন ক্লাব বা ভলান্টিয়ারিং অর্গানাইজেশনে সিরিয়াসলি কাজ করো। কমিটির মেম্বার হও। তাহলে একই সাথে কমিউনিকেশন স্কিল, দায়িত্ব নিয়ে সময়মতো কাজ নামানো, টিম-ওয়ার্ক, লিডারশীপ, টাইট ডেডলাইন, প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট, টাইম ম্যানেজমেন্ট সহ সব স্কিল সুড়সুড় করে তোমার পকেটে জমা হতে থাকবে।
ক্যারিয়ার শুরুর আগে এই পাঁচটা স্কিল ডেভেলপ করে ফেলো। তাহলে দেখবে- অন্যরা যখন চাকরি খুঁজতেছে তুমি তখন প্রমোশনের পায়তারা করতেছো।
Share:

Search engine optimization - SEO

Search engine optimization - SEO PART 1



এসইও কি?

গুগল সহ বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের সাথে আপনার ওয়েবসাইট/ব্লগ এর যে লেনদেন সেটাই এক কথায় এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।

সার্চ ইঞ্জিন কি?

সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে এক ধরনের অনলাইন মেশিন যেটি আপনাকে বিভিন্ন তথ্য মুহূর্তের মধ্যে পুরো ইন্টারনেট ঘেটে বের করে দিতে সক্ষম।এটি হয়ে থাকে এক সেকেন্ডেরও কয়েকশ গুন কম সময়ের মধ্যে।
কয়েকটি সুপরিচিত সার্চ ইঞ্জিন সমূহঃ
  • ১.গুগল.কম-www.google.com
  • .ইয়াহু.কম-www.yahoo.com
  • ৩.বিং.কম-www.bing.com
  • ৪.আস্ক.কম-www.ask.com
এছাড়াও পুরো বিশ্বে আরো জানা অজানা কয়েক হাজার সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে।
এদের মধ্যে মোস্ট পাওয়ারফুল এবং সর্বাধিক ব্যবহ্রত সার্চ ইঞ্জিন হচ্ছে –গুগল.কম
লেখা থেকে যদি ঠিক মতো বুজতে না পারেন তাহলে আমার ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখতে পারেন:


Search engine optimization - SEO PART 2




কিভাবে সার্চ ইঞ্জিন কাজ করে?
সার্চ বিভিন্ন সংক্রিয় ক্রওলার(Crawler) বা স্পাইডার পাঠানোর মাধ্যমে অনলাইনের অনুমোদিত প্রায় সকল জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে নিজের কাছে একটি নিরাপদ ডাটাবেজে রেখে দেয়।
এরপর যখন কোন ভিসিটর বা ব্যবহারকারী সার্চ ইঞ্জিনে এসে কোন তথ্য খোঁজার জন্য সার্চ করে তখন সার্চ ইঞ্জিন তখন তার সেই ডাটাবেজ থেকে ওই সার্চ এর সাথে সর্বাধিক মিল সম্পন্ন ও বিশ্বাসযোগ্য ওয়েবসাইট গুলোর লিঙ্ক ব্যবহারকারীর সামনে উপস্থাপন করে।
এটাকে বলা হয়- Search Engine Result Page বা সংক্ষেপে SERP।



Search engine optimization - SEO PART 3



আমারা যখন সার্চইঞ্জিন এ বা গুগল এ কোনো কিছু লিখে সার্চ করি সার্চইঞ্জিন বা গুগল আমাদের যে পেজ এ রেজাল্ট প্রদর্শন করে তাকে সার্চিঞ্জিন রেজাল্ট পেজ বলে। উদাহরণ স্বরূপ আমারা বলতে পারি মনে করেন আপনি এখন সার্চ ইঞ্জিন বা গুগল এ  "এসইও" কথাটি লিখে সার্চ করলেন।
এখন সার্চিঞ্জিন বা গুগল তার যে ওয়েবপেজে রেজাল্ট গুলো প্রদর্শ্ন করলো। তাকেই বলা হয় সার্চিঞ্জিন রেজাল্ট পেজ। সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ এর আরো নানা খুঁটিনাটি নিয়ে আমি একটি ভিডিও বানিয়েছি ঐ ভিডিও তে সার্চইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ সম্পর্কে অনেক কিছু দেখানো হয়েছে 





Search engine optimization - SEO PART 4


কেন গুরুত্বপূর্ণ?

অনলাইনের একটি অনেক বড় অংশ জুড়ে রয়েছে এসইও। বিশেষ করে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে এসইও এর নাম অত্যন্ত কমন।কিন্ত কেন এর এত চাহিদা? ভেবেছেন কখনো?
তাহলে চলুন জানি,এসইও এর গুরুত্বঃ
বিভিন্ন জরিপে দেখা যায় অনলাইন ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৬৭% কোনও তথ্য বা সেবা খোঁজার জন্য বিভিন্ন সার্চিঞ্জিনের সহায়তা নেয়,আর বাকি ২৩% বিভিন্ন স্যোসাল মিডিয়ার যেমনঃ ফেসবুক,টুইটার,পিন্টারেস্ট,টাম্বলার ইত্যাদির সাহায্য নিয়ে থাকে।
এসইও এর মাধ্যমে প্রাপ্ত কিছু সুবিধাবলি নিম্নরূপঃ
  • এর মাধ্যমে একদম টারগেট করা ভিসিটর পাওয়া যায়।
  • আজকের ভিসিটরই হবে আপনার ক্রেতা।
  • দিন দিন পণ্যের অনলাইন প্রচার বাড়বে।
  • .বিক্রি বাড়বে।
  • অনলাইন এবং ক্রেতাদের মনে একটি ভালো ইমেজ তৈরী হবে যা আপনাকে র্দীঘ সময় আপনাকে ব্যবসা করতে সাহায্য করবে।

Search engine optimization - SEO PART 5


এসইও এমন একটি জিনিস যেটা ব্যবসায় কে সফল করতে অনেকাংশে উপকারে আসে। আর এসইও করতে কিছু শব্দ প্রতিনিয়ত  আমাদের কে বলতে হয়। আর এই শব্দ গুলো কে আমি তারেক মাহমুদ নিচে খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লিখেসি কারন আপনারা যেন খুব সহজে সব কিছু বুজতে পারেন।

এসইও এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ শব্দ

  • 1.URL And Link(ইউআরএল এবং লিঙ্ক)
  • 2.Visitor(ভিসিটর)
  • 3.Keyword(কি ওয়ার্ড)
  • 4.Meta Tag(মেটা ট্যাগ)
  • 5.Back Link(ব্যাক লিঙ্ক)
  • 6.Page Rank(পেজ র‍্যাঙ্ক)
  • 7.On Page SEO(অন পেজ এসইও)
  • 8.Off Page SEO(অফ পেজ এসইও)
  • 9.FFFFFF Hat SEO(হোয়াইট হ্যাট এসইও)
  • 10.Black Hat SEO(ব্ল্যাক হ্যাট এসইও)





Search engine optimization - SEO PART 6




সার্চে কিভাবে আসতে চান সেটার ধরনের উপর ভিত্তি করে

  • ১.অরগানিক এসইও বা ফ্রী প্রসেস = স্বাভাবিক এবং সময় সাপেক্ষ কিন্ত লং লাস্টিং।
  • ২.পেইড বা অর্থ খরচ করে এসইও = যতদিন পেমেন্ট ততদিন পেইড সার্চে জায়গা।

করার উপায় বা পন্থার উপর ভিত্তি করে

  • ১.হোয়াইট হ্যাট এসইও = এসইও এর সঠিক পদ্ধতির প্রয়োগে যে এসইও দীর্ঘস্থায়ী এসইও এটি।
  • .ব্ল্যাক হ্যাট এসইও = বিভিন্ন নিষিদ্ধ পদ্ধতিতে সার্চইঞ্জিকে সফটয়্যার বা অন্যান্য মাধ্যমে বোকা বানিয়ে রেজাল্টে আসা,এটি ওয়েবসাইটের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর ও ক্ষণস্থায়ী পদ্ধতি।
এছাড়া অনেকই OnPage ও OffPage এসইওর কথা শুনে থাকবেন এই দুটি হচ্ছে এসই করার ধাপ বা পর্যায়।এটিকে আসলে এসইওর প্রকারভেদ বলা চলে না।
এসইও এর প্রকারভেদ নিয়ে আমি একটি ভিডিও টিটোরিয়াল বানিয়েছি আশা করি ভিডিও টি দেখবেন ভিডিও





Search engine optimization - SEO PART 7



এসইও শুরু করার আগে জেনে নিন

  • ১.অরগানিক এসইও একটি অনিশ্চিত পদ্ধতি,কিন্ত সঠিক পদ্ধতি জানা থাকলে সফল হওয়া অসম্ভব বা আহামরি কিছুই নয়।
  • ২.এটা কোন ওয়ান টাইম পদ্ধতি নয়।
  • ৩.নিয়মিত পরিপর্যা এবং রক্ষোনাবেক্ষন করতে হবে।
  • ৪.ইন্টারনাল কোন সমস্যা আছে কিনা তা নিয়মিত পরিক্ষা করতে হবে।
  • ৫.ধৈর্য না থাকলে এসইও করবেন না।
Share:

GET LATEST UPDATE by EMAIL